সংক্ষিপ্ত বিবরন : দাদার বয়স প্রায় বছর দশেক হলেও টেঁপি কেবল আট বছরে পা রেখেছে। তাছাড়া দাদার আরো ছোট ভাইবোন রয়েছে। এজন্য দাদার দাদাগিরির অন্ত নেই। এই বয়সেই সে নিজেকে সবজান্তা ভাবতে শুরু করে। দাদা হাউই সম্পর্কে টেঁপিকে জ্ঞান দান করতে গিয়ে নিজেই হাউইয়ের ফ্যাঁস করা শব্দে ভয়ে চিৎকার করে। হাউইয়ের আগুনে দাদার হাতে ফোস্কা পড়ে। গায়ের কয়েক জায়গাও দাগ পড়ে। রাজুমামা তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করেন। তারপর টেঁপিকে দাদা বললো, সে যে চিৎকার করেছিল সেটা ভয়ে নয়, আনন্দে! রাজুমামা হাউই চেনে না! দাদা এমন ভাব করে যে, একমাত্র দাদাই সবকিছু চেনে জানে।