সংক্ষিপ্ত বিবরন : দেখতে দেখতে বেলা যখন চারটা, তখনও নয়নের সামনে আরও কমপক্ষে একশ’ লোক টিকেটের অপেক্ষায়। কোনো দিশা না পেয়ে অস্থির চোখে খুঁজতে থাকলো সেই উষ্কখুষ্ক যুবককে। খুব বেশি খোঁজা লাগলো না। চোখের ইশারা পেয়ে সে নিজেই এসে উপস্থিত হল। দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে ট্রেনের টিকেটটা যখন নয়ন হাতে পেল, তখন তার আনন্দ ছিল কিছুটা আঁকাশের চাঁদ পাবার মতোই। টিকেটটাকে সযত্নে পকেটে ভরে ব্যাগগুলো কাঁধে চাপিয়ে বীরের মতো হেঁটে চলল প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো ট্রেনের দিকে। আনমনে বউয়ের মুখটা মনের পটে ভেসে উঠতে থাকে।